লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

নীতিবাক্য:

জ্ঞান, শৃঙ্খলা ও একতা: বিএনসিসি orgnization নিজস্ব নীতিবাক্য আছে.

জ্ঞান: বিভিন্ন হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়:

1. দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বা শিক্ষার মাধ্যমে একজন ব্যক্তির দ্বারা অর্জিত দক্ষতা; একটি বিষয় নিয়ে তাত্ত্বিক বা ব্যবহারিক বোঝার.

2. কি একটি বিশেষ ক্ষেত্রের মধ্যে অথবা মোট পরিচিত; তথ্য ও তথ্য.

3. সচেতনতা বা ঘনিষ্ঠতা বা আসলে অভিজ্ঞতা situation.Philosophical লাভ “প্রকৃত বিশ্বাস সমর্থনযোগ্য” জ্ঞানের প্লেটোর প্রণয়নের সঙ্গে সাধারণ সূচনা বিতর্ক.

নেই শুধু ক্যাডেটদের য়েমন একজন লোক জ্ঞান অধিগ্রহণের জটিল জ্ঞানীয় প্রসেস জড়িত জন্য: উপলব্ধি, শিক্ষা, যোগাযোগ, সংগঠন ও যুক্তি. মেয়াদ জ্ঞান যদি appropriate.So জ্ঞান বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (বিএনসিসি) এর নীতিবাক্য এর পরম প্রতিফলন একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে এটি ব্যবহার করার ক্ষমতা সঙ্গে একটি বিষয় নিশ্চিত বুঝতে অর্থে ব্যবহৃত হয়ে থাকে.

ডিসিপ্লিন:

ম্যান সমাজে বাস করে. তাই তিনি অর্ডার রাখা এবং শান্তি বজায় রাখার জন্য কিছু আইন মেনে চলতে হবে. শৃঙ্খলা এই আইন পালন গঠিত. একটি মানুষের জীবনের প্রথম থেকেই তার প্রয়োজনীয়. ক্যাডেট তাড়াতাড়ি ওঠা, তার পাঠ নিয়মিত পরিচর্যা করা সঠিক সময়ে সঠিকভাবে এবং তার খাবারের গোসল করতে শেখানো আবশ্যক. তিনি সব কিছু ঠিকভাবে করতে শেখানো আবশ্যক. যাতে তিনি সমাজের ভাল এবং দরকারী সুশৃঙ্খল সদস্য হতে পারে. ক্যাডেট শৃঙ্খলা প্রকৃতিতে পরিবারে প্রতিষ্ঠানে সামাজিক বিষয়গুলোতে প্রশাসন এমনকি খেলার মাঠের মধ্যে থাকা উচিত,,,,,. একজন ক্যাডেটের বিধি, প্রবিধান ও সংগঠন কঠোরভাবে সব নির্দেশনা মেনে চলতে হবে. কোন ক্যাডেট সিনিয়রস এর আদেশ নিয়ে প্রশ্ন করা উচিত নয়.

ঐক্য:

বিভিন্ন হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়:

স্থান, সময় ও কর্মের unities শব্দ বল একটি মসৃণ কোন কাজ সম্পন্ন করতে দেয়.

ইউনিটি “না” বা togetherly “মরা” শিক্ষাকে দেয়. একই সময় এটা অভিন্ন ব্যক্তিদেরকে অনুভূতি বোঝা (ক্যাডেট মতো) এ সব নিয়ম ও একই ভাবে অভ্যন্তরীণ সম্পর্ক অনুসরণ করতে.

আছে বিএনসিসি ক্যাডেট তিন প্রকার এবং দুটি মাথার নীচে যথা বিভক্ত, সিনিয়র ডিভিশন ও জুনিয়র বিভাগ ক্যাডেটদের হয়. সিনিয়র ডিভিশন আবার শিক্ষার বিভিন্ন স্তরের নারী ও পুরুষ ক্যাডেটদের দুটি বিভাগ রয়েছে.